এখন আর প্রান খুলে হাসতে মন চায় না । অথবা মন চাইলেও পেরে উঠি না । পাখি হয়ে প্রজাতির মতো উড়ে বেড়ানোর জে সপ্ন সেই ছেলেবেলা থেকে দেখে এসেছিলাম, তা মনের অজান্তেই মন থেকে বিদায় নিয়েছে ঢের আগেই। আজকাল অনেক বেশি আশা করতেও ক্যামন জেনো অপরাধী মনে হয়।
প্রথম জখন ফেসবুকে ID ওপেন করি! মনের খুব ছোট্র ছোট্ট অনুভূতি গুলোও সেখানে শেয়ার করতাম৷ নিজেকের ভালো লাগা আর হতাসার জায়গা গুলো৷ আজকাল সেটাও করতে ইচ্ছে করে না৷
কার সাথেই বা শেয়ার করবো?? কার জন্যই বা শেয়ার করবো??!?! হয়তো জে বন্ধুটা ৪০k সেলারির জব করে, আমার হতাশা মিশ্রিত লিখা গুলো পরে মিচকি হাসবে। অথবা, না দেখেই চলে জাবে। তাদের এতো টা সময় কই?!?!!
সঅময়ের প্রয়জনে আজ আমি বয়ে চলা নদীর বুকে খড়কুটোর মতো। স্রোতের সাথে উদ্দেশ্যেহীন ভেষে চলা খরকুটো।
নিজেকে আজ সংসারের বোঝা মনে হয়৷ জে মানুষটা দ্যাখা হলে জিগেস করতো ক্যামন আছো?? সেই মানুষগুলোও এখন বলে কিছু একটা কি শুরু করলে??
কি খবর!!! বিয়ে সাদি করতে হবে না?? কিছু একটা করো। এই কিছু একটা করা জে কতোটা সোজা তা জদি একবার বঝাতে পারতাম৷ বেকার জীবনের অভিশাপ, অভিনয়, অভিযোগ কেও কুনুদিন বুঝতে পারবে না। অথবা বুঝেও বুঝবে না। আমি জানি আমার কথা শোনার কেও নেই, অথবা কাওকে বলেও কুনু লাভ নেই। সেই জন্যই এই ব্লকচেইন এ লিখতে বসা৷ কারন জানি এখানে কেও আমার লেখা পড়তে আসবে না।
তবে হ্যা, এখানে লিখলে হাত খরচের জন্য কিছু পয়সা পাওয়া যায় বটে৷ তবে এটা জে সেই কিছু একটা করার ভেতর পরে না, সে আমি ঢেড় জানি।
বন্ধুবান্ধব দের অনেকেই ভালো চাকরি পেয়েছে৷ ভালো পয়সা পায়৷ কেও আমাদের এরারে চলে তো কাওকে আবার আমিই এরায়ে চলি৷ এতে কুনু বেনিফিট নেই তবে মনের সান্ত্বনা অথবা কুনু অযাচিত প্রশ্ন থেকে বেচে থাকার চেষ্টা।
এটা একটা চরম অপমান জনক সময়। মানুষ এখানে ঠোঁট বাকিয়ে হাসতে দিধা করে না। মানুষ এখানে, পিছেও বলে সামনেও বলে৷
আমাদের তো কাদতেও মানা। পুরুষ মানুষ তো। চোখে জল আসতে নেই, সম্মান যায়।